ক্লোরোফর্ম বানাতে কী কী লাগে? এবং কোথায় পাওয়া যাবে?
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ক্লোরোফর্ম ক্রয় করতে হলে হোয়াটসঅ্যাপ +447558804569 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ক্লোরোফর্ম (Chloroform) একটি রাসায়নিক পদার্থ যা সাধারণত জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত একটি দ্রাবক হিসেবে পরিচিত এবং আগে এটি অ্যানেসথেটিক হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তবে ক্লোরোফর্ম একটি বিপজ্জনক রাসায়নিক এবং এটি তৈরি বা ব্যবহারের ক্ষেত্রে আইনগত এবং স্বাস্থ্যগত বিষয় বিবেচনায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
ক্লোরোফর্ম তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানসমূহ
1. ব্লিচ (সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট): সাধারণত বাজারে বিক্রি হওয়া গৃহস্থালির ব্লিচ।
2. অ্যাসিটোন: এটি একটি জৈব দ্রাবক, যা সাধারণত রাসায়নিক দোকানে পাওয়া যায়।
প্রস্তুত প্রণালী (শিক্ষার উদ্দেশ্যে)
1. ব্লিচ এবং অ্যাসিটোন একটি কাচের পাত্রে মিশ্রিত করুন।
2. মিশ্রণটি ভালোভাবে নাড়ুন এবং একটি ঠাণ্ডা স্থানে রাখুন।
3. ধীরে ধীরে ক্লোরোফর্ম জমা হবে এবং তরলের তলায় আলাদা হয়ে পড়বে।
4. আলাদা করতে ডিক্যান্টেশন বা ফিল্টারিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
বিপদ এবং সতর্কতা
1. ক্লোরোফর্ম তৈরির সময় বিষাক্ত গ্যাস নির্গত হতে পারে। এটি শ্বাস-প্রশ্বাসে ক্ষতি করতে পারে।
2. ক্লোরোফর্ম সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করলে বিস্ফোরণ বা বিষাক্ত পদার্থ তৈরি হতে পারে।
3. এটি মানুষের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক এবং আইনগত অনুমতি ছাড়া এটি তৈরি বা ব্যবহার করা বেআইনি।
যেখানে পাওয়া যাবে
ক্লোরোফর্ম সাধারণত অনুমোদিত রাসায়নিক সরবরাহকারী থেকে কেনা যায়।
একাডেমিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা অনুমোদিত ল্যাব সরবরাহকারী দোকানগুলোতে পাওয়া যেতে পারে।
উল্লেখযোগ্য কথা
যেকোনো রাসায়নিক পদার্থ তৈরির আগে স্থানীয় আইন মেনে চলা এবং যথাযথ অনুমতি নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অবৈধভাবে ক্লোরোফর্ম তৈরি বা ব্যবহার করলে আইনগত জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন।